1. info@www.dainikdeshbarta.com : bissho sangbad Online : bissho sangbad Online
  2. info@www.dainikdeshbarta.com : Dainik Desh Barta :
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম বিভাগের উদ্যোগে তীব্র তাপদাহে অসুস্থ হয়ে পড়া সুবিধাবঞ্চিত নারী ও শিশুদের ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত চন্দনাইশে আবু হেনা ফারুকীকে নির্বাচনে দাঁড়াতে অনুমতি দিয়েছে এলাকাবাসী বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলীকে চট্টগ্রাম- দোহাজারী – কক্সবাজার রেলওয়ে যাত্রী কল্যাণ পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান। চন্দনাইশে আ’লীগ নেতা জাহেদ হোসেনের পক্ষ থেকে শরবত ও ছাতা বিতরণ চেয়ারম্যান-খন্দকার আছিফুর রহমান, মহাসচিব মো: ছগীর আহমেদ বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি’র কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা শিবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য একাধিক স্থানে ইস্তিসকার নামাজে কাঁদলেন মুসল্লিরা। চকরিয়ার ডুলাহাজারায় আম পাড়তে গিয়ে শশুর বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু পটিয়ায় মেহের আটি ফিরোজা-রউফ ফাউন্ডশনের আয়োজনে বাংলা বর্ষবরন ও ঈদ পুনর্মিলনী শীর্ষক সভা চাঁপাইনবাবগঞ্জে পরিত্যক্ত নলকুপের পাইপে পড়ে মানষিক ভারসাম্যহীন এক তরুণের মৃত্য। চন্দনাইশে আটো-রিক্সা চালক সমবায় সমিতি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু তা’আলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পন্ন।

মূল্যস্ফীতিতে এশিয়ায় দরিদ্রের সংখ্যা বেড়েছে সাত কোটি

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৬৫ বার পড়া হয়েছে

করোনাভাইরাস মহামারি, নিত্যপণ্য ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ২০২২ সালে চরম দরিদ্র মানুষের সংখ্যা আরো প্রায় সাত কোটি বেড়েছে। ফিলিপাইনভিত্তিক এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। এডিবি জানিয়েছে, ২০২২ সালে এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ১৫ কোটি ৫০ লাখের বেশি মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে ছিল। করোনা মহামারির কারণে বাড়তি ছয় কোটি ৭৮ লাখ মানুষ এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে।মহামারি শুরুর আগের সময়ের সঙ্গে তুলনা করে ২০২১ সালে এডিবির অনুমান ছিল, আগের বছরের তুলনায় সাড়ে সাত থেকে আট কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে পড়েছে। ২০১৭ সালের মূল্যের ওপর ভিত্তি করে এবং মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে দিনে ২.১৫ ডলারের কম অর্থে জীবন যাপন করাকে চরম দারিদ্র্য বলছে বিশ্বব্যাংক। এডিবি জানিয়েছে, দারিদ্র্য হ্রাসে অব্যাহত অগ্রগতির প্রত্যাশা সত্ত্বেও এই অঞ্চলের জনসংখ্যার আনুমানিক ৩০.৩ শতাংশ (প্রায় ১.১৬ বিলিয়ন) মানুষের আয় ২০৩০ সাল নাগাদ দিনে গড়ে ৩.৬৫ থেকে ৬.৮৫ মার্কিন ডলার থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এডিবি বলছে, সংকট কাটাতে সামাজিক কল্যাণ জোরদার, আর্থিক পরিষেবাগুলোকে উন্নত অবকাঠামোতে বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে জোর দিতে হবে এশিয়ার সরকারগুলোকে।

এডিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ আলবার্ট পার্ক বলেন, ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল করোনাভাইরাস মহামারি কাটিয়ে উঠেছে। তবে জীবনযাত্রার বর্ধিত সংকট দারিদ্র্য দূরীকরণের গতিকে হ্রাস করছে।’ আলবার্ট পার্ক আরো বলেন, ‘দরিদ্রদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা শক্তিশালী করার পাশাপাশি বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে। তবেই এই অঞ্চলের সরকারগুলো সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে। এডিবি বলেছে, করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ার ফলে দুই বছরেরও কম সময় আগে এশিয়া ও বিশ্ব অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য প্রস্তুত বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় আর্থ-সামাজিক পুনরুদ্ধার দুর্বল হয়ে পড়ে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট