মো. কামাল উদ্দিনঃ বাংলা কবিতার ভুবনে প্রতিমা দাশ এক সংবেদনশীল কণ্ঠস্বর। তাঁর কবিতা পড়ে মনে হয়, তিনি যেন শব্দ দিয়ে এক আশ্চর্য আত্মদর্শনের দরজা খুলে দেন, যেখানে পাঠক খুঁজে পায়
...বিস্তারিত পড়ুন
কি এক অজানা আতঙ্কে অস্ফুট বেদনায় আঁতকে উঠি! শিউরে ওঠে সারাটা শরীর, বিভৎস উদ্দাম নৃত্যের আস্ফালনে। আমি তাকাতে পারিনা চোখবুঁজে থাকি মহা কদর্যতায়! হিংসার দাবানলে পুড়ছে ভালোবাসা, দিকবিদিকশুন্য সব কোমল
মানুষের জীবন খুব অদ্ভুত। যেখানের আঁকে-বাঁকে ভরপুর বিচিত্রতা। আর এই বিচিত্র জীবনে ঘটে অসংখ্য সব বিচিত্র ঘটনা। হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা, দুঃখ-সুখ, ভালো-মন্দের মিশেলে এগিয়ে চলে জীবন খরস্রোতা নদীর মতো। কখনো মুক্ত
ঘটনাটি ১৯৯৭ সনের, আমি আমার শিল্পপতি বাবা লোহানী সাহেবের একমাত্র ছেলে রবিন চৌধুরী। তখন আমি এ লেভেলের ছাত্র। একে তো শিল্পপতির ছেলে তার উপর ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা করি ভাবই আলাদা।
সারাদিন বৃষ্টি, রাস্তা ঘাট স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে আছে বাইরে বের হতে মনে চাই না,কিন্তু কিছু করার নাই টিউশন যেতে হবে যে,সাইরা কে পড়াতে যাই না কতদিন। “রেমাল ঘূর্ণিঝড়” এর ভয়ে কত