1. info@www.dainikdeshbarta.com : bissho sangbad Online : bissho sangbad Online
  2. info@www.dainikdeshbarta.com : Dainik Desh Barta :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সিআইপি নির্বাচিত হলেন চট্টগ্রাম ১৪ থেকে ধানেরশীষের মনোনয়ন প্রত্যাশি বিএনপি নেতা শফিকুল ইসলাম রাহী দেশে এবার দুই শক্তির মধ্যে নির্বাচন হবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নির্বাচনকে ঘিরে এক হলেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা পটিয়ায় ক্বলবুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’র ফ্রি কর্ণছেদন ও চিকিৎসা সেবা প্রদান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবু জাফর চৌধুরীর ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আর্তমানবতার সেবায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে,চসিক মেয়র ডা.শাহাদাত হোসেন ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে ডা. শাহাদাত হোসেন  বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়েছেন বিএনপি থেকে ৫ বার বহিষ্কৃতমেজর (অব.) আখতারুজ্জামান পটিয়ায় শ্রীমৎ স্বামী নির্জ্জনানন্দ পুরীর উদ্যোগে শ্রীগুরুদের স্মরন ও জীব জগতের কল্যানে গীতাযজ্ঞ। ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ঝুলি থেকে সারা বাংলাদেশে শুধু শিবিরের আবির্ভাব ঘটেছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে তালাকের পর মামলা, বিচারকের চেষ্টায় ২ শিশুর মা-বাবার পুনর্বিবাহ।

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৬৫৫ বার পড়া হয়েছে

শরিফুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জের চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দুই শিশু সন্তানের মা-বাবার পুনর্বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে। ৩০ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) জেলার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবীরের আদালতে এই ঘটনা ঘটে। আদালত সূত্রে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর ইউনিয়নের আমিনুল ইসলাম ও আশা খাতুনের বিয়ে হয় ২০১৮ সালে। পরে এই দম্পতি দুই সন্তানের জন্ম দেয় কিন্তু পারিবারিক কলহের কারণে চার মাস আগে আমিনুল ও আশার সংসার ভেঙে যায় এবং স্বামী আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে যৌতুকের একটি মামলা করেছিলেন স্ত্রী আশা খাতুন।

বৃহস্পতিবার ছিলো সেই মামলায় হাজিরার দিন। এ সময় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবীরের আদালতে সেই মামলার শুনানি চলাকালে
কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মামলার বাদী মা আশার কোলে এক শিশু, অন্যজন কাঠগড়ায় দাঁড়ানো দৃশ্য চোখ পড়ে বিচারকের। এই অবস্থায় আদালতের পক্ষ থেকে বিচারক হুমায়ুন কবির দুই শিশুর ভবিষ্যতের বিষয়টি চিন্তা করে বাদী ও আসামিপক্ষকে আপসের পরামর্শ দেয় এবং পরে আমিনুল ও আশা তাদের ভুল বুঝতে পেরে আপস করতে চাইলে দু’পক্ষের সম্মতিতে আইনজীবীদের অনুরোধে বাসানো হয় বিয়ের আসর। বিচারকাজ শেষে বিচারকের খাস কামরায় উভয়পক্ষের আইনজীবীর উপস্থিতিতে কাজীর মাধ্যমে আদালতেই বিয়ে পড়ানো হয় ওই দুই শিশুর বাবা ও মায়ের। পরে ইসলামি শরিয়ত মোতাবেক পুনরায় আমিনুল ও আশার বিয়ে দেয়া হয়।
এবিষয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, মেয়েটা সংসার করতে চাইলে দুই পক্ষের আইনজীবীসহ দুই জনকে নিয়ে আলাদাভাবে বসে বিকল্প উপায়ে বিরোধ নিষ্পত্তির চেষ্টা করে পৌনে দুই ঘণ্টার চেষ্টায় তারা এক হবার সিদ্ধান্ত নিলে কাজি ডেকে তাদের বিয়ে দেয়া হয়েছে।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী বলেন, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এই আদালতে যোগ দেয়ার পর থেকে একের পর এক মানবিক বিচারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, বিজ্ঞ বিচারক হুমায়ুন কবির স্যার খুব সহজেই মামলার প্রকৃত ঘটনা বের করে ফেলেন এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর আদালতে মিথ্যা মামলা করার জন্য বাদিকেও হাজতে যেতে দেখেছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট