1. info@www.dainikdeshbarta.com : bissho sangbad Online : bissho sangbad Online
  2. info@www.dainikdeshbarta.com : Dainik Desh Barta :
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পথ শিশু, পথচারী, এতিম ও হেফজখানায় মৌসুমী ফল বিতরন করল প্রয়াস চন্দনাইশ প্রেসক্লাবের উপহার সামগ্রী বিতরণ চার বছরেও শেষ হয়নি কেরানী বাজার সেতু, কাঠের সাঁকোই ভরসা মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় বোয়ালখালীতে যুবককে মারধর বোয়ালখালীতে অনিয়মে তিন ক্লিনিককে জরিমানা, একটি সিলগালা পটিয়ায় চুরির দুই ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ৩ চোর উদ্ধার স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল ও নগদ টাকা বোয়ালখালীতে শিক্ষার্থীদের হাতে ফলজ ও বনজ গাছের চারা পটিয়ায় গ্রাম আদালতের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ পটিয়ায় পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে মাদক মামলার আসামির আত্মসমর্পণ বোয়ালখালীতে রেমিট্যান্স দিবস পালন প্রবাসীদের অবদান অর্থনীতির চালিকাশক্তি

মন্দিরের জায়গায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব! দাগ খতিয়ানে রয়েছে গড়মিল!

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ আগস্ট, ২০২৩
  • ৬৩৬ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

মন্দিরের জায়গায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব! দাগ খতিয়ানে রয়েছে গড়মিল! দলিল পত্র পর্যালোচনায়
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব র্নিমানের জন্য ১৫ ও ১৬ অক্টোবর. ২০০৩ সালে সাধারণ সম্পাদক এর সাথে দরপত্রে কাজ পাওয়া ঠিকাদার মো: ইউছুফ হোসেনের সাথে দুটি লিজ-ডিট চুক্তি নামা দেখা গেছে।

সেখানে জমির ঠিকানা দেওয়া হয় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব ৯৬ সিকে ঘোষ রোড মৌজা ময়মনসিংহ টাউন জে, এল,নং-৮০, থানা কোতোয়ালী সি,এস,দাগ নং-১০৭৮, ১০৭৯ জমির পরিমাণ ০’১৭৮০। প্রশ্ন হচ্ছে এই দুইটি দাগের ঐ পরিমাণ জমিটি কোথায় অবস্থিত! চুক্তিপত্র দুটি কেন? তাহলে কি একটি চুক্তিপত্র জাল? এমন প্রশ্ন উঠে এসেছে।

উক্ত মৌজায় জে, এল, নং ৮০ খতিয়ান নং ১০৬৮ সিএস দাগ নং ৬৩৪৬ এর জমির পরিমাণ ০.২৯৮৭ যাহার মালিক হৈমবালা দেবী চৌধুরী সাং রাম গোপালপুর, থানা ঈশ্বরগঞ্জ জেলা ময়মনসিংহ, জং যতীন্দ্র নাথ চৌধুরী উল্লেখ রয়েছে।

বর্তমানে সাধারণ সম্পাদক ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব নামে বিআরএস উল্লিখিত ভবনটি যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। তা হলো ৯৬, সি,কে ঘোষ রোড মৌজা ময়মনসিংহ টাউন, জে,এল,নং-৭৬ থানা কোতোয়ালী সি,এস,দাগ নং-৭০৮৪ জমির পরিমাণ ০৬৯২ যার মালিক দাং দেবাত্তর সেবাইত গুরু নানক মন্দির পক্ষে সেবাইত সাং এ,বি,গুহ রোড উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু এখানে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের জমির পরিমাণ ০’১৭৮০ দেখা যাচ্ছে। অতিরিক্ত জমি বৃদ্ধি পেল কিভাবে এ প্রশ্নের উওর চায় জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সচেতন মহল।

মন্দির এবং দেবোত্তর সম্পতি সরকারি ভাবে লিজ দেওয়া এবং বহুতল ভবন নির্মাণ করে বাণিজ্যিক মার্কেটের দোকান গুলোর পজিশন বিক্রয়, ভাড়া দিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় এবং ব্যায় এর হিসাব জেলা প্রশাসক খতিয়ে দেখেছেন কি? এই সম্পদ লিজ হস্তান্তরের শর্তাবলী কি ছিল তা সঠিক ভাবে পালন করা হয়েছে কি না তা জানতে চায় নগরবাসী।

জাতির দর্পণ রাষ্ট্রের আয়না বলে খ্যাত সাংবাদিক অপর দিকে জেলা প্রশাসক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ ও নাগরিকদের সেবক। এখানে প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে, প্রেসক্লাবের আর্থিক ব্যাংক লেনদেনে ঘটনায় লিজ ডিট এর দুটি চুক্তিপত্রের ছায়ালিপি পর্যালোচনা করে স্পষ্ট প্রতিয়মান হয় যে একটি সঠিক হলেও দাগ খতিয়ানের জমিটি কোথায় অবস্থিত অপরটি জাল জালিয়াতি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এর একটি লিজ ডিট ময়মনসিংহ বিজ্ঞ ১ নং আমলী আদালত যাহার সিআর নং ৪৬২/০৯, মোঃ নং ৮৩৯/০৯ আদালতে চলমান মামলায় নথিভুক্ত আছে, এমন গড়মিল ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চায় সচেতন মহল।

অসমর্থিত একটি সূত্র প্রসংগ ক্রমে জানায় যদি ভূমি অধিগ্রহণ করে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব ভবন নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে অধিগ্রহণের অর্থ কাউকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে কি না! যেহেতু জে, এল ৭৬, জে, এল ৮০ সিএস দাগ অনুসারে মালিক দুজন, এছাড়াও এ স্থানেই মন্দির ছিল বলে উল্লেখ রয়েছে, লিজ হয় কিভাবে? সম্প্রতিকালে এমন প্রশ্ন উঠে এসেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট