1. info@www.dainikdeshbarta.com : bissho sangbad Online : bissho sangbad Online
  2. info@www.dainikdeshbarta.com : Dainik Desh Barta :
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১২:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চন্দনাইশে সৈয়দ মাবুদুল হক শাহ্ (ক.) হাফেজনগরী মাইজভান্ডারী’র ওরশ আজ জাতীয় পার্টি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্প পাশ’সহ ৫ দফা দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন’র স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা ও ইফতার মাহফিল পবিত্র রমজান উপলক্ষে পটিয়ায় জিরি ইউনিয়নের কৃতিসন্তান ফরিদুল আলমের উদ্যোগে খাদ্যপণ্য বিতরণ কবিতাঃ ঈদ বসন্ত -মোঃ হোসাইন জাকের চন্দনাইশে পৌরসভা ওয়ার্ড বিএনপি’র ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চন্দনাইশে ধোপাছড়িতে ওয়ার্ড বিএনপি’র ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চন্দনাইশে জোয়ারা ইউনিয়ন বিএনপি’র ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে আরও ৬৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

মন্দিরের জায়গায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব! দাগ খতিয়ানে রয়েছে গড়মিল!

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ আগস্ট, ২০২৩
  • ৫৪৪ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

মন্দিরের জায়গায় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব! দাগ খতিয়ানে রয়েছে গড়মিল! দলিল পত্র পর্যালোচনায়
ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব র্নিমানের জন্য ১৫ ও ১৬ অক্টোবর. ২০০৩ সালে সাধারণ সম্পাদক এর সাথে দরপত্রে কাজ পাওয়া ঠিকাদার মো: ইউছুফ হোসেনের সাথে দুটি লিজ-ডিট চুক্তি নামা দেখা গেছে।

সেখানে জমির ঠিকানা দেওয়া হয় ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব ৯৬ সিকে ঘোষ রোড মৌজা ময়মনসিংহ টাউন জে, এল,নং-৮০, থানা কোতোয়ালী সি,এস,দাগ নং-১০৭৮, ১০৭৯ জমির পরিমাণ ০’১৭৮০। প্রশ্ন হচ্ছে এই দুইটি দাগের ঐ পরিমাণ জমিটি কোথায় অবস্থিত! চুক্তিপত্র দুটি কেন? তাহলে কি একটি চুক্তিপত্র জাল? এমন প্রশ্ন উঠে এসেছে।

উক্ত মৌজায় জে, এল, নং ৮০ খতিয়ান নং ১০৬৮ সিএস দাগ নং ৬৩৪৬ এর জমির পরিমাণ ০.২৯৮৭ যাহার মালিক হৈমবালা দেবী চৌধুরী সাং রাম গোপালপুর, থানা ঈশ্বরগঞ্জ জেলা ময়মনসিংহ, জং যতীন্দ্র নাথ চৌধুরী উল্লেখ রয়েছে।

বর্তমানে সাধারণ সম্পাদক ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব নামে বিআরএস উল্লিখিত ভবনটি যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। তা হলো ৯৬, সি,কে ঘোষ রোড মৌজা ময়মনসিংহ টাউন, জে,এল,নং-৭৬ থানা কোতোয়ালী সি,এস,দাগ নং-৭০৮৪ জমির পরিমাণ ০৬৯২ যার মালিক দাং দেবাত্তর সেবাইত গুরু নানক মন্দির পক্ষে সেবাইত সাং এ,বি,গুহ রোড উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু এখানে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবের জমির পরিমাণ ০’১৭৮০ দেখা যাচ্ছে। অতিরিক্ত জমি বৃদ্ধি পেল কিভাবে এ প্রশ্নের উওর চায় জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সচেতন মহল।

মন্দির এবং দেবোত্তর সম্পতি সরকারি ভাবে লিজ দেওয়া এবং বহুতল ভবন নির্মাণ করে বাণিজ্যিক মার্কেটের দোকান গুলোর পজিশন বিক্রয়, ভাড়া দিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় এবং ব্যায় এর হিসাব জেলা প্রশাসক খতিয়ে দেখেছেন কি? এই সম্পদ লিজ হস্তান্তরের শর্তাবলী কি ছিল তা সঠিক ভাবে পালন করা হয়েছে কি না তা জানতে চায় নগরবাসী।

জাতির দর্পণ রাষ্ট্রের আয়না বলে খ্যাত সাংবাদিক অপর দিকে জেলা প্রশাসক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ ও নাগরিকদের সেবক। এখানে প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে, প্রেসক্লাবের আর্থিক ব্যাংক লেনদেনে ঘটনায় লিজ ডিট এর দুটি চুক্তিপত্রের ছায়ালিপি পর্যালোচনা করে স্পষ্ট প্রতিয়মান হয় যে একটি সঠিক হলেও দাগ খতিয়ানের জমিটি কোথায় অবস্থিত অপরটি জাল জালিয়াতি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এর একটি লিজ ডিট ময়মনসিংহ বিজ্ঞ ১ নং আমলী আদালত যাহার সিআর নং ৪৬২/০৯, মোঃ নং ৮৩৯/০৯ আদালতে চলমান মামলায় নথিভুক্ত আছে, এমন গড়মিল ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চায় সচেতন মহল।

অসমর্থিত একটি সূত্র প্রসংগ ক্রমে জানায় যদি ভূমি অধিগ্রহণ করে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব ভবন নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয় তাহলে অধিগ্রহণের অর্থ কাউকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে কি না! যেহেতু জে, এল ৭৬, জে, এল ৮০ সিএস দাগ অনুসারে মালিক দুজন, এছাড়াও এ স্থানেই মন্দির ছিল বলে উল্লেখ রয়েছে, লিজ হয় কিভাবে? সম্প্রতিকালে এমন প্রশ্ন উঠে এসেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট