[ডেক্স রিপোর্ট ]
বাংলাদেশে আজ নিরপেক্ষ বলতে কেউ নেই, বাংলাদেশ আজ দুই ভাগে বিভক্ত এক, স্বাধীনতার স্বপক্ষের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আর দ্বিতীয় পক্ষের স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপি ও নিষিদ্ধ জামায়াত। তবে যে সকল ছাত্র যাঁরা রাজনীতি করতে চাই তাঁরা রাজপথে থাকবেন সেইটা স্বাভাবিক থাকুক সমস্যা নেই কিন্তু যারা নিরপেক্ষ ও অরাজনৈতিক বলে কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করেছেন তাদের জন্য সরকারের সহমর্মিতা ছিলো বলেই কোটা বিলুপ্ত করে ২০১৮ সালে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলো সেই প্রজ্ঞাপন জারির পরে হাইকোর্টে রিট করেছিলো মুক্তি যোদ্ধার সন্তান, সরকারের প্রজ্ঞাপন তাহা বাস্তবায়ন হয়েছে ২০২৪ সালে।
সরকার দাবি মেনে নেওয়ার পরে সাধারণ ছাত্ররা ঘরে ফিরে আসুক সেই প্রত্যাশা সারা জাতির, আর এখন যারা রাজপথে থাকবেন তাঁরা আর নিরপেক্ষ নয় তারা ইসু তৈরী করে সরকারের বিরুদ্ধে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে একটি মহল মরিয়া হয়ে গেছে, এঁরা লাশের উপর ভর করে ক্ষমতায় যেতে চাই এঁরা রাষ্ট্র দ্রোহী, এঁরা রাষ্ট্রের সম্পদ ধংসকারী, এঁরা সরকার পতন করতে মরিয়া হয়ে গেছে, তাদের পাতানো খেলায় সাধারণ ছাত্রদের এবং অবিভাবকদের সতর্ক হওয়ার অনুরোধ রইল। সাধারণ ছাত্রদের পাশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার আছে থাকবেই তাদেরকে আইন গত সহযোগিতা করার জন্য সরকারের পক্ষে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সাধারণ ছাত্ররা ঘরে থাকুন নিরাপদে থাকুন, আর যাঁরা রাজনীতি করে তাদের কে কিছু বলার নেই অন্যায় করলে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী শাস্তি ভোগ করতে হবে একটা বাস্তবতা এটাই স্বাভাবিক। বিগত পনের বছর ধরে আওয়ামী লীগের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে যাঁরা এখন নিরপেক্ষ ও সুশীল এর চবক দিচ্ছেন তাদেরকে ও জাতি চিহ্নিত করে রাখবে। আগষ্ট মাস বাঙ্গালির শোকের মাস আর সেই শোকের মাসের আগে এবং শোকের মাসে অতীতে ষড়যন্ত্র হয়েছিলো ভবিষ্যতে ও ষড়যন্ত্র হবে না তা বলা যায় না, সুতরাং দেশের সাংবিধানিক ও পতাকা রক্ষা করতে হলে স্বাধীনতার পক্ষের সকলকে ভেদাভেদ ভুলে ঐক্য বদ্ধ হয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সদাপ্রস্তুত থাকতে হবে।
জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
এম,এ,রহিম সদস্য,তথ্য গবেষণা বিষয় কেন্দ্রীয় উপকমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।