1. info@www.dainikdeshbarta.com : bissho sangbad Online : bissho sangbad Online
  2. info@www.dainikdeshbarta.com : Dainik Desh Barta :
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
১৫ বছর ধরে বৃদ্ধা মায়ের অপেক্ষা —আমার ছেলে এখনো বাঁচে আছে সাতগাছিয়া দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন মোস্তাক বিল্লাহ সুলতানপুরীর ইন্তেকাল ভক্ত মুরিদানদের ঢল চট্টগ্রামে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বাসায় অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে আটক পটিয়ায় মহিরা লোকনাথ সেবাশ্রম পরিচালনা পরিষদ সভাপতি বিশু দাশের মহাপ্রয়ানে নাগরিক শোকসভা চাটখিলে ডিএমআইই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হাওলা কুতুবিয়া মাদ্রাসায় আধুনিক প্রযুক্তির বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার স্থাপন কালুরঘাট সেতুতে ট্রেন থেকে পড়ে গুরুতর আহত স্টেশন মাস্টার বোয়ালখালীতে পর্নোগ্রাফি মামলায় তিন যুবক আদালতে বেগমগঞ্জে গ্রাম আদালতের ডিএমআইই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে বেগমগঞ্জ নির্বাচন অফিস মুখি সেবা গ্রহিতারা

পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই জলাতঙ্কের টিকা.!দুর্ভোগে ভুক্তভোগীরা।

  • প্রকাশিত: বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৬১ বার পড়া হয়েছে

আমিরুল ইসলাম কবির,

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই জলাতঙ্কের টিকা। এতে চিকিৎসা সেবা হতে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলার ভুক্তভোগী সহ সাধারণ মানুষ।

সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা হলেও সেখানে জলাতঙ্কের প্রতিষেধক না থাকায় চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। বাধ্য হয়ে কুকুর বিড়াল কামড়ানো রোগীদের ছুটতে হচ্ছে গাইবান্ধা জেলা সদর হাসপাতালে।

পলাশবাড়ী পৌর শহরের নুনিয়াগাড়ী গ্রামের ৫ নং ওয়ার্ড বাসিন্দা সাংবাদিক হাসিবুর রহমান স্বপন বলেন,সম্প্রতি দুপুর একটায় আমার দু বছরের ছোট মেয়েকে বিড়াল কামড় দিলে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাই বিড়াল কামরের প্রতিষেধক ভ্যাকসিন দেয়ার জন্য। কিন্ত কর্তব্যরত চিকিৎসক ভ্যাকসিন নাই মর্মে আমাকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বাহির হতে কিনে নেয়ার পরামর্শ দেন। এছাড়াও স্বপন হতাশার সুরে অভিযোগ করে বলেন,দায়িত্বরত একজন চিকিৎসককে রুগীকে যেভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখা দরকার তেমন সেবা পাননি বলেও তিনি জানান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্কের টিকা না থাকায় এতে করে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলার সাধারণ মানুষ। কুকুর/বিড়াল কামড়ানো গ্রামের রোগীরা না বুঝেই অনেক সময় কবিরাজের শরণাপন্ন হন। এতে করে জলাতঙ্কে আক্রান্ত রোগীদের মৃত্যু ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

এছাড়াও উপজেলার ভুক্তভোগী সহ সাধারণ মানুষ চিকিৎসা সেবা নিতে আসলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা রকম হয়রানির শিকার হওয়ারও অভিযোগ পাওয়া যায়।
জলাতঙ্কের প্রতিষেধক না থাকায় রোগীদেরকে বাধ্য হয়ে ছুটতে হচ্ছে জেলা সদর হাসপাতালে অথবা চড়া দামে ভ্যাকসিন কিনতে হচ্ছে বাজারের বিভিন্ন ওষুধের দোকান হতে,যা হতাশাজনক।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.মো. আনিছুর রহমান বলেন একাধিকবার চাহিদা পত্র দেয়ার পরও সরবরাহ না থাকায় রুগীদেরকে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে অথবা বাহির হতে কিনে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।

ভুক্তভোগী সহ সাধারণ মানুষ জরুরী ভিত্তিতে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন সরবরাহের দাবী জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিকট।।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট