1. info@www.dainikdeshbarta.com : bissho sangbad Online : bissho sangbad Online
  2. info@www.dainikdeshbarta.com : Dainik Desh Barta :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
“পরিবারের চার ভাই সকলেই হলেন সিআইপি” প্রবাসে সবজি চাষে পটিয়ার  নাজিম উদ্দিনের সফলতা।  -আলমগীর আলম। কবি ইকবাল ও বাহাদুর শাহ জাফরের জাগ্রত চেতনায় সাহিত্য-দর্শনের উন্মেষ মাওলানা আবু নাছের জিলানীর মুক্তির দাবিতে কধুরখীল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ গণসংযোগ রূপ নিয়েছে গণ-সমাবেশে শফিকুল ইসলাম রাহী’র লিফলেট বিতরণ বোয়ালখালীতে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে গুরুতর আহত এক যুবক চট্টগ্রাম-১৪ আসনে চন্দনাইশে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির প্রার্থী হতে চায় এড. নাজিম উদ্দীন চৌধুরী বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে গভীর উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস (এনএসডব্লিউ) পার্লামেন্টের সদস্য অ্যাবিগেল বয়েড। ঢাকায় এভারগ্রীন ৯৪ এর ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও মিলন মেলা অনুষ্ঠিত অসহায় ক্যান্সার রোগীর উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিলো প্রয়াস বোয়ালখালীতে আমন ধানের নমুনা শস্য কর্তন ও মাঠ পরিদর্শন

পটিয়ায় বিএনপির আধিপত্য ও নেতৃত্ব নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘাতের আশঙ্কা পাল্টা-পাল্টিতে উত্তেজনা

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫
  • ২৮৭ বার পড়া হয়েছে

ইমরান হোসেন মুন্না : নিজস্ব প্রতিনিধ: চট্টগ্রামের পটিয়ায় বিএনপির অভ্যন্তরীন কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে। আধিপত্য ও নেতৃত্ব নিয়ে দু’গ্রুপের মধ্যেই ঘনিয়ে এসেছে সংঘাতের আশঙ্কা। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সেই মুহূর্ত থেকেই পটিয়া বিএনপির কলহ প্রকাশিত হতে শুরু করে।

এক দিকে রয়েছে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব ইদ্রিস মিয়া ও অপর দিকে রয়েছে একই কমিটির সদস্য এনামুল হক এনাম। পটিয়া পৌর সদর কার্যালয়টি অনেক দিন ধরেই এনাম গ্রুপের দখলে ছিল। অপর দিকে ইদ্রিস গ্রুপ কার্যালয়টি তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে চাইলে উত্তেজনা প্রকাশ্যে এসেছে। এরই মধ্যে পটিয়া উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি যা এনাম গ্রুপের অনুগামী তা ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং যে কোনো মুহূর্তে নতুন কমিটির ঘোষণা দেওয়া হতে পারে।

উত্তেজনার মধ্যেই দু’গ্রুপ পরস্পরকে চাঁদাবাজ, ধান্দাবাজ ও ঝাপটাবাজ বলেও আক্রমণ করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে এনাম গ্রুপের নেতৃত্বে পটিয়ায় দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইদ্রিস মিয়ার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

ইদ্রিস মিয়া বলেন, “দলের নাম ব্যবহার করে একটা চাঁদাবাজ চক্র কার্যালয় দখলে রেখে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলে ব্যস্ত রয়েছে। এই গ্রুপটি আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছে।” আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উত্তেজনা এড়াতে কার্যালয়ে না যেতে অনুরোধ জানালে তিনি তা মেনে নেন।

অন্য দিকে পটিয়া পৌরসভা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব গাজী আবু তাহের উত্তেজনার জন্য ইদ্রিস মিয়ার কর্মসূচিকেই দায়ী করে বলেন, “একই স্থানে আলাদা আলাদা কর্মসূচির ঘোষণাই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে।”

ইদ্রিস মিয়া আরও হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের দোসর ও দলিবিরোধী কার্যকলাপে জড়িতরা বিএনপির সদস্য থাকতে পারবেন না।”

অন্য দিকে এনাম গ্রুপের মুখপাত্র পটিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব খোরশেদ আলম বলেন, “ইদ্রিস মিয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হয়েও অস্থিরতা সৃষ্টি করছেন। ওনি আমাদের গ্রুপকে চাঁদাবাজ বললে ওনি নিজেও চাঁদাবাজিতে জড়িত।” তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগকে যারা পুনর্বাসন করতে চাইলে পটিয়া বিএনপির কার্যালয়ে তাদের জায়গা নেই।”

খোরশেদ আলম উল্লেখ করেছিলেন যে, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্‌বায়ক সুসময়ের নেতা হলেও বিগত ১৭ বছর পটিয়ার রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না। ৫ আগস্টের পর আবার নেতৃত্বে ফিরে এসেছে যা ঘরোয়া কলহ ও অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট