পটিয়া প্রতিনিধি ”
“শত শত প্রাণের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা করার জন্য দেশের গনতন্ত্রকামী জনতাকে সবসময়ই সচেতন থাকতে হবে। জনগণের তাড়া খেয়ে বিতাড়িত হওয়া অবৈধ ভোটারবিহীন ডামি আওয়ামীলীগ সরকারের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ও তার দোসরদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ নির্দেশেই ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। পতিত জনবিচ্ছিন্ন আওয়ামীলীগ বিতারিত হয়ে স্বাধীনতাকামী বিপ্লবীদের রক্তে অর্জিত এই স্বাধীন দেশে আবারও পরিকল্পিত ভাবে সংখ্যালগু ভাইদের উপাসনালয়ে হামলা চালিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটিত করার অপচেষ্টা করলেও সফল হতে পারবেনা। জনগনের সামনে স্পষ্ট হয়ে গেছে আওয়ামীলীগের দীর্ঘ ১৫ বছরের অপশাসনের ইতিহাস। গনতন্ত্রের জন্য লড়াই করতে গিয়ে হাসিনার নির্দেশে প্রশাসন ও আওয়ামী যুবলীগ ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা হাজার হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা ও গুম করেছে। আমরা একটি সুন্দর গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করা ও প্রশাসনের সর্বত্র জড়িত থাকা দূর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তা, আওয়ামীলীগের দূর্নীতিবাজ মন্ত্রী, এমপিদের আইনের আওতায় আনার জন্য সার্বিক সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট -২০২৪) দুপুরে পটিয়ার চট্টগ্রাম – কক্সবাজার মহাসড়কস্হ শান্তির হাটে পটিয়া উপজেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন।
পটিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল করিম নেছারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মঈনুল আলম ছোটনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা সদস্য সচিব খোরশেদ আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নুরুল আমিন এমএসসি, পটিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনির আহমদ চৌধুরী সেলিম, শফিকুল ইসলাম শফিক, হাজী কামাল উদ্দীন, হারুনুর রশীদ চৌধুরী, এডভোকেট শাহাদাত হোসেন, এডভোকেট মোহাম্মদ ফোরকান, কুসুমপুরা ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নুরুল ইসলাম নুরু, দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক রবিউল হোসেন রবি, জেলা মহিলা সভাপতি জান্নাতুল নাঈম চৌধুরী রিকু, মহানগর তরুণ দলের সাধারণ সম্পাদক হাজী হারুন কাঁকল, জেলা কৃষক দলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মীর জাকের আহমেদ, পটিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবদুর রহিম, জিরি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাজী ইব্রাহিম সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন বাবুল, বরলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক হাজী আবদুল মন্নান, সদস্য সচিব এস এম হাবিব উল্লাহ, কোলাগাঁও ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আবু তৈয়ব, কাশিয়াইশ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি গাজী রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক আবুল বশর, বিএনপি নেতা মোহাম্মদ ফিরোজ, সিরাজুল ইসলাম মেম্বার, মোকাম্মেল হক তালুকদার, হাজী জাফর, আবু সালেহ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, আহমদ কবির চৌধুরী, এস এম মোরশেদ, আবদুল আলীম মেম্বার, মোহাম্মদ আনোয়ার, আবদুল হাকিম, আকতার সিকদার, দিদারুল আলম, মোহাম্মদ আলমগীর, মোহাম্মদ সেলিম, আবদুস সালাম, আবদুল মোমেন, একরাম খাঁন, গাজী নজরুল ইসলাম, পটিয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ইয়াসির আরাফাত ইয়াসিন, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক লুৎফুর রহমান লুতু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আবদুল কাদের, মুরাদ ইসলাম, নেজাম উদ্দীন, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবু নোমান চৌধুরী লিটন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিম উদ্দীন, ইকবাল সিকদার সুমন, সাইফুর রহমান, ইমরানুল হক বাহাদুর, মোহাম্মদ সোলাইমান, গাজী দুলাল, শহীদুল আলম লিটন, নুর হোসেন নুরু, সাজ্জাদ হোসেন, নুরুল আমিন জুয়েল, রেজাউল করিম, সাবেক ছাত্রদল নেতা কামাল উদ্দীন, উপজেলা শ্রমিক দল নেতা নাসির উদ্দীন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান মিনু, মাকসুদুল হক রিপন, আবদুল আজিজ, ওসমান আহমেদ শান্ত, জেলা কৃষক দল নেতা মাহাবুল আলম পারভেজ, ছাত্রদল নেতা শাহাবুদ্দীন মনির, আবু তৈয়ব, আকিব ইসলাম, সেকান্দর বাদশা ডেভিড, হাবিব, মনির উদ্দীন নয়ন, মোহাম্মদ ফারুক প্রমূখ।