অরুন নাথ,পটিয়া(চটগ্রাম)প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন, দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী দিদারুল আলম আমার সাথে মহানগর যুবলীগের রাজনীতি করে। তিনি পটিয়ার নির্বাচনী সভা সমাবেশে বলছেন কর্মাস কলেজ থেকে তিনি অনার্স মাস্টার্স করেছে। তাহলে তিনি নির্বাচনী হলফনামায় বি কম পাস কেন লিখেছেন? তিনি পটিয়ার সহজ সরল ভোটারদের এভাবে নানা মিথ্যাচার করে প্রভাবিত করছেন। তিনি আরো বলেন, দিদারের আয়ের উৎস কি তাও আমাদের জানা আছে। সুতরাং পটিয়াবাসীর সাথে মিথ্যাচার ও প্রতারণা করে কেউ পার পাবে না।
সভায় পটিয়া উপজেলা আ. লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ.ক.ম সামশুজ্জামান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে ভোট উৎসব দেখার জন্য এবারের ৬ষ্ট উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক তুলে দিয়েছেন। এখানে কোন জেলা নেতা বা উপজেলা নেতার কথায় কারো পক্ষে ভোট দেয়া না দেয়ার বিষয়ে প্রভাবিত ও বিভ্রান্ত করার কোন অবকাশ নেই। সুতরাং যোগ্য প্রার্থী পরীক্ষিত নেতা অধ্যাপক হারুনুর রশিদকে আগামী ২৯ মে আনারস প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে স্মার্ট পটিয়া গড়ার সুযোগ দেয়ার অনুরোধ জানান তিনি।
সোমবার (২০ মে) বিকেলে উপজেলার বড়লিয়া ইউনিয়নের মৌলভী হাটে পটিয়া উপজেলা নির্বাচনে আনারস প্রতীকের সমর্থনে নির্বাচনী কার্যালয় উদ্বোধনকালে নেতৃবৃন্দরা এসব কথা বলেন।
বড়লিয়া নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান সুপ্রিয় বড়ুয়ার রূপমের সভাপতিত্বে ও বড়লিয়া ইউনিয়ন আঃলীগের সাধারণ সম্পাদক ইউনুচ তালুকদারের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন বড়লিয়া ইউনিয়ন আ. লীগের সভাপতি উজ্জ্বল চৌধুরী চন্দন, মহানগর যুবলীগের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন, আ. লীগ নেতা ও কাউন্সিলর গোফরান রানা, বড়লিয়া ইউনিয়ন আ. লীগের এডহক কমিটির সদস্য ইদ্রিস পানু, মুরাদ চৌধুরী, রাশেদ বিন কাদের, ওয়ার্ড আ. লীগের সভাপতি লিটন বড়ুয়া, মহিউদ্দিন চৌধুরী, আ. লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা নাছির উদ্দিন শরীফ, মাষ্টার শফিউল আলম, যুবলীগ নেতা সৈয়দ জাবেদ সরওয়ার, ছাত্রলীগ নেতা আবু রায়হান চৌধুরী প্রমুখ।