আতুঁর ঘরে নাড়ী কাটার সময়
চিৎকার করে কেঁদে জানিয়েছিলাম
আমি মেয়ে।আমি নারী।
এ সংবাদে সবাই ফিরে যায়
আর কখনো এ মুখো হয়নি
তাদের মাঝে কেউ কেউ নারী ছিলেন।
মাতৃত্বের গৌরবে মা’র চোখে সেদিন
আনন্দাশ্রু ঝরে ছিল কারন
মা জানতেন,,,,আমি জাগ্রত।
খুব গভীরে শেকড়ের টান অনুভব হয়
সযত্নে শেকড়টি পুঁতে ছিলেন পূর্বপূরুষ।
সমস্ত প্রহসন,ঘৃণা,অবহেলা ও প্রেম শুষে নিয়ে
আকাশের দিকে প্রসারিত হতে থাকে,
বঞ্চনা জুগিয়েছে শক্তি,, প্রেম দিয়েছে মায়াবীজ
যুগে যুগে বিস্তরণ হয়েছে বিশ্বময়,
আতুর ঘর থেকে বিংশ পরিক্রমায়
গড়েছে সখ্যতা,কেড়েছে রাহুগ্রাস
বেঁধেছে মায়ায়,নিবিড় ছায়ায়
আজ সে পরিপূর্ণ এক সবুজ বনানী।