মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পশ্চিম পাকিস্তানের দেশীয় দোসর আল-বদরের সাহায্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ও
ততকালীন পূর্ব পাকিস্তান ( বর্তমান লাল সবুজের) বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে বুদ্ধিজীবীসহ, মুক্তিযুদ্ধা,শিক্ষক,চিকিৎসক, সাংবাদিক, সংস্কৃতিক, স্বেচ্ছাসেবক,সমাজকর্মী, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ,বিভিন্ন শ্রেণী পেশার গুণিজন বরেণ্য ব্যক্তিদের অপহরণ করা হয়। পরে নিদারুণ নিষ্ঠুর বিভিন্ন রকমের হেনস্তা নির্যাতন এবং যন্ত্রণা দিয়ে ঢাকাস্থ রায়েরবাজার ও মিরপুরে তাদের হত্যা করা হয়।
১৯৭১ সালে বছরব্যাপী পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আমার সোনার বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। পরিকল্পিতভাবে ১৪ ডিসেম্বর সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বুদ্ধিজীবীগনকে হত্যা করা হয়েছিল। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ এই দিনকে ‘ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিন ঘোষণা করেন!!
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি 🇧🇩🇧🇩
শ্রদ্ধাঞ্জলিঃ এমডি তারেক.স্বেচ্ছাসেবক চট্টগ্রাম ✍️